Best Hand Sanitizers
Pexels
করোনা আতঙ্কের আবহে সারা বিশ্বব্যাপী এখন মানুষের দৈনিক চাহিদা তালিকা অনেকাংশে পাল্টে গেছে।তাঁরা এখন নিয়মিত ফুচকার দোকানে দাঁড়িয়ে ফুচকা খেতে ভয় পায়। এমন কি অটো বা বাসে উঠলে সহযাত্রীকেও ভয় পায়। এই করোনা ভাইরাসের দৌলতে মাসকাবারি মালের সঙ্গে বা নিত্য প্রয়োজনীয় ওষুধের সাথে এই বিশেষ জিনিসটি এখন সবাই কেনে। দরকারে ঘর ভর্তি করে রাখার গুরুত্ব অনুভব করে। আজ থেকে প্রায় ৭০ বছর আগের আবিষ্কৃত একটি জিনিস, যা সকলের নজর কেড়েছিল ২০০০ শালে এসে। আর নিত্য ব্যাবহারের স্বীকৃতি পেল ২০০২ শালে এসে। খুব কম চাহিদার তালিকা ভুক্ত একটি গুরুত্বপূর্ণ জিনিস যেন রাতারাতি প্রাধান্য শিখরে পৌঁছে গেল। আর আজ দাঁড়িয়ে তার বিকল্প খোঁজার কোন উপায় নেই কোথাও। হ্যাঁ মশাই জিনিসটি আমাদের করোনা আবহের বহুল ব্যাবহৃত Hand Sanitizer।
একটি পরিসংখ্যান বলছে, করোনা পূর্ব সময়ে sanitizer এর চাহিদা ছিল ৬০-৭০%। মূলত হাসপাতাল ও বিভিন্ন ডাক্তারখানায় এর ব্যাবহার সীমিত ছিল। কিন্তু প্রথম করোনা রুগী সংক্রমণ শুরুর পরে এই চাহিদা জানুয়ারি মাসে বৃদ্ধি হয়ে দাঁড়ায় প্রায় ৩০০%। আর মার্চ পরবর্তী সময় থেকে?? গত বছরের মার্চ এর তুলনায় sanitizerএর চাহিদা এখন ৪৭০% বেশী। আর ইতিমধ্যে শুধুমাত্র আমেরিকা দেশে স্যানিটাইজার কোম্পানি প্রায় 200 million ডলার মুনাফা করে বসেছে। পরিসংখ্যান বলছে এই ব্যাবসা থেকে এই বছর অধিকাংশ বড় কোম্পানি প্রায় ২ billion ডলার মুনাফা করতে পারে। তবেই বুঝুন কাণ্ড।
Sanitizer বৃত্তান্ত
জল ও সাবান দিয়ে হাত পরিষ্কার করার কোন বিকল্প নেই। কিন্তু সব জায়গায় তো আর হাত ধুয়ে নেওয়া সম্ভব নয়। এই চিন্তা ভাবনা থেকেই ১৮০০ শতকে প্রথম অ্যালকোহল দিয়ে হাত ধুয়ে কাজ করার পরিকল্পনা করা শুরু হয়।
আধুনিক ডাক্তারি কাজে উপযুক্ত Hand sanitizer প্রথম নিজ রূপ পায় ১৯৬৬ শালে। ক্যালিফোর্নিয়া শহরের বেকার্সফিল্ড এ Lupe Hernandez প্রথম hand sanitizer এর পরিকল্পনা করেন এবং অ্যালকোহল এর সাথে জেল মিশিয়ে ডাক্তারদের জন্যে এই স্যানিটাইজার বানিয়ে দেন। মতান্তরে অনেকে বলেন ১৯৬৬ নয় ১৯৬০ এ Hernandez প্রথম হ্যান্ড স্যানিটাইজার বানিয়েছিলেন।
এর পরেই আসে একটি বিখ্যাত নাম, Sterillium।
ইতিহাস ও সেই কথাই বলে। জার্মানির Hartman কোম্পানির ঘর থেকে তৈরি হয় বিশ্বের প্রথম উপযুক্ত এবং নিখুঁত অ্যালকোহল বেস হ্যান্ড স্যানিটাইজার স্টেরিলিয়াম। সময়টা ১৯৬৫, ৭৫% অ্যালকোহল এবং glycerin সহ এই hand sanitizer সারা ইউরোপে খ্যাতি পায়। আজকের দিনেও Sterilliumএর ভূমিকার সাথে কারো তুলনা চলেনা। আমাদের বাঙ্গালীর নবাব গেঞ্জির মতই একেও চোখ বন্ধ করে ভরসা করা যায়।
প্রকৃত Hand sanitizer আবিষ্কারক কে, সেই বিষয়ে Joyace Bediঅনেক অনুসন্ধান করেছিলেন। সেই অনুসন্ধানে আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা উঠে আসে।
রঙের মিস্ত্রী বা গাড়ি কারখানার মিস্ত্রীদের লক্ষ্য করলে দেখবেন। কাজের শেষে তাঁরা তারপিন তেল বা কেরোসিন বা বেঞ্জিন দিয়ে নিজেদের হাত পরিষ্কার করে নেয়। ১৯৪৬ এর মাঝামাঝি আমেরিকার এক দম্পতি Goldie Lippman and Jerry Lippman রাবার ফ্যাক্টরি তে কাজ করতে করতে নিজেদের ব্যাবহারের জন্যে একটি জেল বা স্যানিটাইজার বানিয়েছিলেন। এর মূল উপাদানগুলির মধ্যে ছিল, পেট্রোলিয়াম জেলি, মিনারেল অয়েল, আর ৫% অ্যালকোহল। এই একই সংস্করণ আজও গাড়ির কারখানা বা রঙের কারখানায় ব্যাবহার হয়। প্রথম দিকে ছোট ছোট জ্যাম বা জেলির শিশিতে ভর্তি করে এই দম্পতি তাঁদের বানানো স্যানিটাইজার বিক্রি করতেন। ক্রমে এর প্রাধান্য বাড়তে থাকায় এই স্যানিটাইজার এর নাম দিলেন "gojo"। স্টেরিলিয়ামের গুরুত্ব সারা বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পরায় এই দম্পতি তাঁদের কোম্পানির ঘরে একটি নতুন পণ্যের জন্ম দিলেন। ৭০% ইথাইল অ্যালকোহল আর প্রপিলিন গ্লাইকল এর মিশ্রণে বানানো এই স্যানিটাইজারের নাম দেওয়া হল Purell। যা আজও সারা বিশ্বের সবচেয়ে বেশী বিক্রি হওয়া স্যানিটাইজার গুলির মধ্যে অন্যতম।
প্রতিদ্বন্দ্বী প্রতি মুহূর্তে আমাদের পাশে চলে আসে লড়াই এর ময়দানে। Purellএর সাফল্য দেখে Vi-Jon Industry তাঁদের কোম্পানি থেকে GermXবলে একটি স্যানিটাইজার নিয়ে আসে। সারা বিশ্বব্যাপী বিক্রির খতিয়ান দেখলে দেখা যাবে ভি জন ইন্ডাস্ট্রির হ্যান্ড স্যানিটাইজার দ্বিতীয় স্থানে আছে, Purellএর পরেই।
প্রথম থেকেই কি এমন ছিল?
কোথায় মশাই? আগে তো হ্যান্ড স্যানিটাইজার নিয়ে এত রমরমা ব্যাবসার কথা শুনিনি?
আরে সাধারণ consumer এর কাছে যে এই প্রোডাক্ট নিয়ে আসার সিদ্ধান্ত হল ১৯৯০ শালে। তারপরেও পেরিয়ে গেছে দশটি বছর। একটি সাধারণ ওষুধের দোকানের পণ্য হিসেবেই সীমাবদ্ধ ছিল স্যানিটাইজার। কোম্পানি প্রথম লাভের অঙ্ক দেখতে পেল ২০০০ শালে এসে। তারপর ২০০২ শালে CDC নিজেদের guidelines হ্যান্ড স্যানিটাইজার ব্যাবহারের উপর প্রাধান্য দিল। ব্যাস আর যায় কোথায়? চাহিদার সাথে উৎপাদন বৃদ্ধি পেল। যদিও সাধারণ মানুষ সে অর্থে ওয়াকিবহাল ছিলেন না। বিশেষ করে ভারতীয় মানুষ তো নয়ই। ২০০৯ শালে WHOযখন তাঁদের নির্দেশিকায় স্যানিটাইজারের ভূমিকা নিয়ে ভূয়সী প্রশংসা করে শংসাপত্র দিল। স্যানিটাইজারের বাজার বৃদ্ধি পেল। হাসপাতালের চৌহুদ্দি ছেড়ে স্যানিটাইজার তখন মধ্যবিত্তের গেরস্থালী বা কাজের জায়গায় ঠাই পেল।
চাহিদা তবুও ক্ষুদ্রতর বাজারে ছিল। সারাবিশ্বে সাধারণ মানুষের বিচারে মাত্র ১ লক্ষ ৫২ হাজার গ্রাহক ছিল বিভিন্ন কোম্পানির হ্যান্ড স্যানিটাইজারের। H1N1 ভাইরাসের প্রকোপ বৃদ্ধি মাত্র এই সংখ্যা ৫ লক্ষ ৭৬ হাজার পেরিয়ে যায়। আর বর্তমান বিশ্বে হ্যান্ড স্যানিটাইজারের চাহিদা? আমরা প্রত্যেকেই এই ঘটনার সাক্ষী।
কি ভাবে কাজ করে স্যানিটাইজার?
সামগ্রিক চিত্রপটে না গিয়ে করোনা ভাইরাস প্রসঙ্গেই বলি। করোনা ভাইরাসের গঠনগত মূল তিনটে উপাদান হল একটি RNA, প্রোটিন ও লিপিড এর কাঠামো।
সংক্রামিত রুগী যখন কাশেন বা হাঁচি দেন, বা কথা বলেন, এই ভাইরাস তার শ্বাস প্রশ্বাসের মাধ্যমে বাইরে এসে বাতাসে ছড়িয়ে পরে। সব থেকে খুদ্র বাহক কণার সাহায্যে এই ভাইরাস প্রায় ১০ মিটার অব্দি ছড়িয়ে পরতে পারে। অপেক্ষাক্রিত ভারি বাহককণা কিছুক্ষণ বাতাসে স্থায়ী হয়ে নিচে পরে যায়। সেটা মেঝে বা টেবিল, চেয়ার, বাসের হাতল ইত্যাদি যা কিছু হতে পারে। এমনকি টাকা পয়সা, খাম, কাগজ, বাক্স ইত্যাদিও। একজন সুস্থ ব্যাক্তি যদি এমন কোথাও হাত দিয়ে ফেলেন তখন তার হাতের চামড়ার সাথে এই ভাইরাস আটকে যায়। চামড়ার মতন নিশ্চিন্ত বাসস্থান কোথাও নেই। মৃত চামড়ার কোষ বা ঘাম ইত্যাদির সাহায্যে ভাইরাস চামড়ার উপরে একটি চিটচিটে আঠালো পদার্থের সাহায্যে আটকে যায়।
হিসেব বলে, সারাদিনে একজন মানুষ প্রতি মিনিটে অন্তত দুবার নিজের অজান্তেই মুখে, চোখে বা নাকে হাত দিয়ে ফেলেন। করোনা ভাইরাস এই সুবর্ণ সুযোগের অপেক্ষাতেই থাকে। একবার মানুষের শ্বাস যন্ত্রে প্রবেশ করতে পারলেই ভাইরাস নিজের স্বীয় ভূমিকায় কর্মঠ হয়ে ওঠে। আর ব্যাস, এই ভাবেই শুরু হয়ে যায় সঙ্ক্রমণের ক্রমবৃদ্ধি।
শুধু মাত্র জল দিয়ে হাত ধুয়ে নিলে এই ভাইরাস যায়না। তার প্রধান কারণ আমাদের চামড়ায় প্রস্তুত সেই আঠালো মাধ্যম যার সাহায্যে ভাইরাস আটকে থাকে। সাবান এই জায়গায় একটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়ে কাজ করে। সাবানের মধ্যে ফ্যাট জাতীয় উপাদান থাকে। এদের amphiphile বলা হয়। এই ফ্যাট জাতীয় বস্তু করোনা ভাইরাসের লিপিড অংশের সাথে দ্বন্দ্ব শুরু করে, এবং যথারীতি ভাইরাসের লিপিড অংশ ভেঙ্গে যায় ও গোটা ভাইরাসের ক্লাস্টার বা সমষ্টি তাসের ঘরের মতই ভেঙ্গে পরে।
সঠিক মাত্রার অ্যালকোহল যুক্ত হ্যান্ড স্যানিটাইজার ঠিক এই কাজ করেই করোনা ভাইরাস থেকে আমাদের বাঁচিয়ে দেয়। আর ঠিক এই কারণেই হ্যান্ড স্যানিটাইজারের ব্যাবহার এখন এই মহামারীর মাঝে আবশ্যিক।
সঠিক স্যানিটাইজার চিনব কি করে??
আগেকার দিনে দুরকম হ্যান্ড স্যানিটাইজার ব্যাবহার হত, একটি জৈব বা আয়ুর্বেদিক, অপরটি কৃত্রিম। organic আর chemical। অরগানিক এর মধ্যে টক কমলা লেবু, ল্যাভেন্ডার, Thyme ইত্যাদি ব্যাবহার করা হত। বিয়ে বাড়িতে আজও কিছু জায়গায় পাতের শেষে গরম জলে পাতি লেবুর টুকরো দেওয়া হয়। তেল চিটচিটে হাত নিমেষে যেন বেশ হাল্কা বলে মনে হয়। বিয়ে বাড়ি স্পেশাল স্যানিটাইজার বলতে পারেন।
বর্তমানে বাজারে দুরকম স্যানিটাইজার পাওয়া যায়। একটি হল Alcohol based, আরেকটি Non-alcohol based।
Non-alcohol based স্যানিটাইজার অনেক ক্ষেত্রে organic দাবী নিয়ে বাজার মাতিয়ে দেয়, কিন্তু তার কার্যকারিতা সম্পর্কে নিঃসন্দেহ থাকা মুশকিল। তাতে যে কি আছে আর কি নেই সেই বিশাল অজানা সমুদ্রে মন্থন করে খুঁজতে হয় ওতে আদৌ অ্যালকোহল আছে কি না। নিম পাতা, তুলসী পাতা, লবঙ্গ, পুদিনা, ধনে, সর্ষে, মৌরি, aloevera, গোলাপ জল, বৃষ্টির জল, সাত সমুদ্রের জল ইত্যাদি কত। হীরক রাজার সেই ডায়লগ মনে পরে যায়, "কি নাই সে ঘরে? চুহা, সাপ ব্যাঙ, শকুনির ঠ্যাং।" (মজা করছিলাম। কিছু মনে করবেন না)
আসল যুক্তিযুক্ত থিওরি মত অনুযায়ী এবং বিভিন্ন গবেষণার দ্বারা প্রমাণিত তথ্য অনুযায়ী অ্যালকোহল বাদ দিয়ে কোন স্যানিটাইজার অ্যালকোহল যুক্ত স্যানিটাইজারের বিকল্প হতে পারেনা। হাত পরিষ্কারের জন্যে সেগুলি উপযুক্ত হতেই পারে। বিভিন্ন ফুল ও ফলের নির্যাসের কারণে সুগন্ধি হিসেবেও ব্যাবহার হতে পারে। কিন্তু করোনা?? কোন এমন তথ্য এখনও অব্দি সিদ্ধ নেই।
অ্যালকোহল কত থাকতে হবে?
একটি স্যানিটাইজারে নিদেন পক্ষে হলেও ৬০-৮০% অব্দি অ্যালকোহল থাকতেই হবে।
কি কি অ্যালকোহল ব্যাবহার হয়?
মূলত ইথানল বা ইথাইল অ্যালকোহল। এছাড়া ব্যাবহার হয় প্রপানল, বা আইস প্রপাইল অ্যালকোহল। এদের সাথে আনুসাঙ্গিক উপকরণ থাকে। গ্লিসারিন হতে পারে, Chlorhexidine হতে পারে, সুগন্ধি কিছু হতে পারে ইত্যাদি। কিন্তু মূল উপাদান অ্যালকোহল ৬০-৮০%। ৭০% অ্যালকোহল যুক্ত স্যানিটাইজার করোনা ভাইরাসের জন্যে উপযুক্ত। তার নিচে খুব একটা কার্যকরী নয়।
কিছু বিভ্রান্তি।
বিভিন্ন কোম্পানি নিজদের জিনিস বিক্রির স্বার্থে লেবেলের গায়ে অ্যালকোহলের মাত্রা সঠিক ভাবে লেখে না। অনেকে তো শুধু নাম উল্লেখ করে কিন্তু আর কিছুই লেখা থাকে না। কিছু কিছু কোম্পানি একটি বিভ্রান্তি করে এই ভাবে লিখে, w/w, w/v, v/v.
w/w: Weight by weight or weight concentration. কোন মিশ্রণ এর কোন উপাদান কি পরিমাণে রয়েছে তার হিসেব জানানোর জন্যে এই সূচক ব্যাবহার করা হয়। ১০০ গ্রাম এর চাল ও ডালের মিশ্রণে যদি ৩০ গ্রাম ডাল থাকে, তাহলে সেই মিশ্রণে ডালের মাত্রা লেখা হবে ৩০% w/w এই হিসেবে।
w/v: weight per volume. একে অনেক সময় mass per volume ও বলা হয়। ১০০ মিলি লিটার জলে যদি ১ গ্রাম চিনি মেশানো হয়ে থাকে তাহলে ওই মিশ্রণে চিনির উপস্থিতির সূচক, ১% w/v
v/v: volume per volume, একটি মিশ্রনের দুটো উপাদান তরল হলে এই সূচক ব্যাবহার করা হয়। ৫০ মিলি লিটার ইথাইল অ্যালকোহলের সাথে যদি ৫০ মিলি লিটার গ্লাইকল মিশিয়ে একটি মিশ্রণ তৈরি করা হয় তাহলে ওই ইথাইল অ্যালকোহল এর সূচক হবে ৫০% v/v।
কোন রকম তথ্যের ভুল নজর কারলেই প্রশ্ন করুন। প্রয়োজনে ফিরে আসুন। টাকা নষ্ট করে দরকার নেই।
কিছু স্যানিটাইজার যা ভারতীয় বাজারে এখন বহুল ব্যাবহৃত।
Dettol alcohol based Hand sanitizer
মূল উপাদান গুলি একবার দেখা যাক,
Ingredients: Denatured Alcohol- 69.4% w/w,
Water PEG/PPG-17/6 copolymer,
Propylene glycol,
Acrylate /C10-30 alkyl acrylate, cross polymer,
Tetrahydroxpropyl ethylenediamine, Perfume.
Water PEG/PPG-17/6 copolymer,
Propylene glycol,
Acrylate /C10-30 alkyl acrylate, cross polymer,
Tetrahydroxpropyl ethylenediamine, Perfume.
Denatured alcohol আসলে ইথাইল অ্যালকোহল কে পানের অযোগ্য করার উদ্দেশ্যে বানানো হয়েছিল। ১০% মিথাইল অ্যালকোহল মিশিয়ে দিলে ইথাইল অ্যালকোহল বিষাক্ত হয়ে যায়। একেই Denatured alcohol বলছে। আর তার পরিমাণের হিসেব লেখাই আছে।
Lifebuoy Hand sanitizer
Ingredients: Ethyl alcohol 95% v/v or 62% w/w (তফাৎ টা খেয়াল করতে হবে)
Isopropyl alcohol 3% w/w,
Niacinamide 1% w/w
Perfumed gel base q.s (quantity sufficient)
বলে দিলুম। এবার ফেলুদা হওয়ার দায়িত্ব আপনার।
Savlon hand sanitizer
Ingredients: Ethyl alcohol(Denatured) 66.5% v/v Ethanol concentration table এর অঙ্কে এই মাপ 57-59% w/w
Isopropyl alcohol 3.5 v/v
colours
Perfume
Aquas base.
Hygienix hand sanitizers
Ingredients
Ethy alcohol 95% v/v or, 62% w/w (63.25% w/w)
Isopropyl alcohol 3% w/w
Propylene glycol
Others.
Tri-Activ Instant hand sanitizer
Ingredients 72.3% v/v denatured alcohol
Dabur Hand Sanitizer
Himalaya Pure hand sanitizers
Ingredients???
Dhanyaka, Ushira, Nagarmusta, shati, nimba, processed in prasanna.
prasanna = alcohol
Oriley Waterless hand sanitizers
Palmolive antibacterial hand sanitizer
Solimo hand sanitizers
এতদূর অব্দি যখন পড়েই ফেলেছেন please একটা comment করে যাবেন। যদি ভালো লাগে share করবেন। জনবহুল না হলে Google এর সাহচর্য কমে যায় আর blogger account এর উপস্থিতি search bar এর তলানিতে ঠেকে।
ধন্যবাদ।
সাবধানে থাকুন, সুস্থ থাকুন।
Arka Bhattacharya
No comments:
Post a Comment